চন্দ্রযান ৩-র (Chandrayaan 3) সাফল্যে ভারত (Bharat) আকাশ ছুঁয়েছে। চাঁদে এখন যান পাঠানো চলছে। এখন , মানুষও চাঁদে যেতে চলেছে। ভারতের চন্দ্রযান ৩ চাঁদের মাটিতে ঘুমোচ্ছে। চাঁদ নিয়ে গবেষণা চলছে জোরকদমে নতুন নতুন তথ্য খোঁজার আশায়। কারণ, পৃথিবী ছাড়াও এখন মানুষ অন্য গ্রহ বা উপগ্রহে থাকার জায়গা খুঁজে বেড়াচ্ছে।
বিজ্ঞানীরা সেই গবেষণায় একটা বড় সাফল্য পেয়েছেন । অন্তত, চাঁদে থাকা বা গবেষণার জন্য থাকার জন্য একটি সুবিধার খোঁজ পেয়েছেন তাঁরা। যার ফলে আমরা যাকে রাতের আকাশে দেখতে পায় তার আরও অনেক তথ্য পাবো।
সম্প্রতি বিজ্ঞানীরা জানাচ্ছেন, চাঁদে সোলার উইন্ড হাইড্রোজেনকে কাজে লাগিয়ে মলিকিউলার হাইড্রোজেন, জল বা হাইড্রক্সিল তৈরি করা যেতে পারে। যা আগামী দিনে চাঁদে থাকার জন্য উপকারি হিসাবে প্রমাণিত হবে।
মহাকাশ বিজ্ঞানকে এগিয়ে নিয়ে যেতে চাঁদে থেকে সেখান থেকে গবেষণামূলক কাজ এগিয়ে নিয়ে যাওয়া জরুরি বলে মনে করছেন তাঁরা। তাঁরা এটাও মনে করছেন যে যদি আগামী দিনে চাঁদে গিয়ে কোনওভাবে পাকাপাকিভাবে থাকার ব্যবস্থা করতে হয়, তাহলেও এই নতুন পাওয়া খোঁজ বড় সুবিধা হিসাবে সামনে আসতে পারে।
চাঁদের মাটি ও গ্রহাণু থেকে পাওয়া নমুনা পরীক্ষা করে গবেষকেরা এটা বোঝার চেষ্টা করছেন যে কেমন করে চাঁদের মাটির সঙ্গে মহাকাশের জলবায়ু বিক্রিয়া করে।যা জানতে পারলে চাঁদ নিয়ে গবেষণা আরও এগিয়ে যাবে। এর আগে একটি গবেষণা এটা পরিস্কার করেছে যে সোলার উইন্ড হিলিয়াম চাঁদের মাটির সঙ্গে মিশে আছে।